ভুলের মাশুল

January 16, 2021 | By Admin | Filed in: চটি কাব্য.
সূর্যের আলোতে ঘুম ভেঙ্গে যাই মালার চোখ খুলতেই যা,দেখে তার জন্য সে মোটে ও তৈরি ছিলো না তার শরীর এহ কোন কাপড় নেই শুধু কম্বল টা ছাড়া তার পাশে বেগরে ঘুমাচ্ছে তার চাচার ছেলে যাকে মালা নিজের বেষ্ট ফ্রেন্ড ভাবে বয়সে হয়তো অনেক টা বড় তবে মালা তাতেই শান্ত। সোহেল ও মালাকে নিজের সব মনে করে তাইতো বন্ধদের সাথে বেড়াতে এসে ও মালাকে সাথে নিয়ে আসছে আর কাল রাতে সোহেল এর বন্ধর জন্মদিন ছিলো মালা যেতে ছাইনি সোহেল জোর করে নিয়ে গেছি সবই তো ঠিক ছিলো তাহলে সোহেল মালার রুমে কেন মালার যতটা মনে আছে সোহেল এর কাছে খুব বায়না করে একটু ড্রিংক করেছিলো কারণ মালা আগে কখনো খাইনি এগুলো দেখে ইচ্ছে হলো তাই আর সোহেল ও তেমন বারণ করেনি পাগলী টা যে না হলে রাগ করে বসে থাকবে মালা নিজের ওড়না টা পেছিয়ে ওয়াশরুমে ডুকে হয়তো আনমনে একটু জোরেই দরজা টা বন্ধ করে আর আল্লাহ বলে বসে পরে সোহেল শব্দ পেয়ে উঠে নিজেকে এই অবস্থা দেখে নিছে মালার জামা কাপড় দেখে মাথা ধরে বসে পরে একটু সময় নিয়ে ভাবতে থাকে সে এখানে কি করছে আর এই অবস্থা দেখে সে যা মনে করছে তা জেনো না হয়। কাল রাতে মালাকে ড্রিংক করার অনুমতি দিয়ে বন্ধুদের কাছে গেলে সবাই জোর করাতে একটু বেশি ড্রিংক করে তখনো তো হুঁশ ছিলো তার মালার কাছে এসে দেখে তাকে একটু ড্রিংক করার অনুমতি দিছে সে তো খেয়ে মাতলামি করতেছে সোহেল এর ও মাথা জিম জিম করতেছে মালাকে কোলে উঠিয়ে মালার রুমে আসে মালা তার গলা জড়িয়ে খুব আবেগ নিয়ে বলে ভাইয়ু তুই থাকনা আমার সাথে সোহেল আসতে নিলে মালা তার গলায় হাত দিয়ে মালার দিকে আর একটু টেনে নেয় সোহেল এর মালার ঠোঁট জোড়া দেখে যেনো নেশা আরো ভেড়ে গেছে তারপর নাহ্!! বলে সোহেল চোখ খুলে চিৎকার দেই সে তার ময়নাবতীর সাথে এটা করতে পারেনা সে কাকিমাকে কথা দিছে সে মালার খেয়াল রাখবে মালা SSC পরিক্ষা দিছে কোথায় ও যাইনি একা একা কি করবে বাসায় সাথে এনেছিলো সোহেল ও তো মাত্র অনার্স এ পড়ে কি করবে না করবে কিছু ভেবে পাচ্ছে না তখন মালার কথা মনে পরে দৌড়ে গিয়ে ওয়াশরুমের দরজা নক করতে থাকে মালার ও জেনো হুঁশ আসে সে তোয়ালে পেছিয়ে খুব শান্ত ভাবে সোহেল এর দিকে তাকায় সোহেল এর যেনো প্রাণ ফিরে আসছে মালাকে শক্ত একে জরিয়ে ধরে আর বলতে থাকে মালু কিছু হয়নি আমি সব ঠিক করে দিবো তুই নিজের কিছু করিস না মালু তোর কিছু হলে আমি কি করবো বল। তুই নতুন জামা পরে নে আমি সব ঠিক করে দিবো নিজের কিছু করিস না প্লিজ আমি আসছি তুই থাক এটা বলে মালার কপালে একটা ছোট চুমো দিয়ে চলে যাই মালা ও জানে তার সোহেল ভাইয়ু জেনে বুজে তার সাথে এমন করতে পারে না। যার সাথে ১৫ টা বছর এক বাসায় আছে সে কিছু করলো না নাকি তাই ভাইয়ু ও সবার মতো নাহ্!! তার ভাইয়ু এমন না মালা জামা পরে বসে আছে ঘন্টা দেড় হবে এখনো এলো না সোহেল ভাইয়ু। ভাইয়ু আবার আমার একা রেখে চলে গেলো নাতো এই সব হাজার ও চিন্তা মাঝে খুব ক্লান্ত শান্ত সুরে কেউ ডাক দেখ মালু মালু তুই ঠিক আসছি আসেন আপনি ভিতরে আসেন তোরা ও আয় মালা দেখে সোহেল এর খুব প্রিয় ৫ জন বন্ধু আর হুজুর! মালু তুই আমায় বিয়ে করবি মালু বল মালু সব ঠিক হয়ে যাবে বলনা কাজি আপনি বিয়ে পরানো শুরু করুন মালা হ্যাঁ না কিছু বলছেনা সকাল থেকে এতো কিছু সে নিতে পারছে না তার ছোট মাথায় আর ধরে না সোহেল মালার মাথায় একটা লাল ওড়না দিয়ে দেই আর কাজি কবুল বলতে বললে মালু ও বলে যস হলো আর যা হচ্ছে হতে থাক সে না বলেই কি আর হবে বিয়ে শেষ হলে সোহেল এর বন্ধ রা সাক্ষী হয় ২ পক্ষের সোহেল আর দেরি না করে বাসায় পথে রওয়ানা হয় মালাকে খেতে বলছে কয়বার মালা খিদে নেই বলে দিছে সোহেল ও আর জোর করেনি কারণ চিন্তা হচ্ছে সোহেল এর বাসার সবাই কি ভাবে নিবে বাসে সে মালাকে এক হাতে জড়িয়ে রাখছে। বাসায় আসতে রাত ১০ মতো বেজে যাই আর বাসার সবাই খেতে বসছে কলিংবেলের শব্দে মালার মা দরজা খুলে ওদে দেখে অবাক হয় আসার কথা আরো ৩ দিন পরে গেলো মাত্র ২ দিন হলো আর মালা সোহেল কারো চেহারা সুবিধার না ওরা ভিতরে আসলে সোহেল ওর বাবার কাছে হাঁটু উপর ভর করে একহাত ধরে বাবা আমার অনেক বড় ভুল হয়ে গেছে বাবা আমায় মাফ করে দিও কাকি আমি তোমাদের বিশ্বাস রাখতে পারিনি সবাই কিছুই বুজতেছেনা। বাবা আমি মালাকে বিয়ে করছি আমাদের ইসলামিক ভাবে বিয়ে করছি সবাই জেনো বিশ্বাস করতে পারছেনা চুপ সবাই সবই তো নিজেদের কি বলবে তখন সোহেল এর মা বলে উঠে আমি মানি না এ বিয়ে বাবা কি বলস মালা ছোট বোন তোর নাহ্ মা ছিলো এখন মালু আমার বিয়ে করা বউ। মা তোমার প্লিজ মেনে নেও মালা আর আমার দারা খুব বড় ভুল হয়ে গেছে মা আলার ছোট মালু না হলে মরেই যেতো মা বিয়া টা সত্যিই হয়ছে মা। সোহেল এর মা পরিবার সবাই জেনো মনে মনে বুজতে পারছে সোহেল কি বলতে ছাইচে। তখন সোহেল এর মা বলে ঠিক আছে আমি মানবো এই বিয়ে তবে সোহেল তোমার পড়া শেষ করার জন্য তুমি বিদেশ যাবে মালা এখানে থাকবে মালা আর সোহেল ২ জনের হাত তার মাথায় দিয়ে তোরা কথা দে তোরা ২ জন সোহেল এর লেখা পড়া শেষ না হতে তোরা কোন যোগাযোগ রাখবি না আমার ছেলের এই বয়সে বিয়ে করে আমি ভবিষ্যতে নষ্ট হতে দিবোনা সোহেল কিছু ভেবে কথা দিলো মালা ও দিলো এবং সোহেল এর মা জাহানারা বেগম সবাই কে বলছে এদের ২ জনের খোঁজ খবর কেউ আদান পদান করলে তার মরা মুখ দেখবে সবাই মেনে ও নেই মা তার ছপলের তার কয়দিন পরে সোহেল এর বিদেশ যাওয়ার সব ঠিক হয় এই কয়দিন ও কেউ কারো সাথে কথা বলেনি সোহেল যাওয়ার সময় সবাইকে দেখছে মালাকে ছাড়া তার মালু কই কতো দিনের জন্য যাচ্ছে মেয়েটা কি জানে না সোহেল বুজে তার মালু কই থাকবে দৌড়ে ছাঁদে যাই দেখে মালা উদাস হীন ভাবে সামনে তাকিয়ে আছে সোহেল পিছনে থেকে হালকা ভাবে জড়িয়ে দরে কি হয়চে আমার মালুর হুম বর ছলে যাবে বলে মন খারাপ আর পাগলি সব কিছুই তো তোর জন্য জানিস তোর জন্য অন্য রকম অনুভব হয় এখন কিরে কথা বল আর কবে কথা হয় মালা একটু কেঁদে উঠে বলে সোহেল ভাইয়ু আমাকে ভুলে যাবে না তো। সোহেল এর বুকটা ধক করে উঠে একেমন কথা নারে তুই আমার মালু কি করে ভুলি বল? ভালো থাকিস সাবধানে থাকিস কোন ছেলের সাথে মিসবিনা কারণ তুই আমার বউ এখন আমার মালু ঠিক মতো পড়বি ফেলু বউ চলবেনা কিন্তুু আমার কপাল এ কাপাল একটু হাসনারে সোহেল এর কথা শুনে মালা শান্ত একটা হাসি দেই।
আজ সোহেল গেছে ২ মাস হলো মালার সাথে কথা হয়না আর মালা জানতে ও ছাইনা ওয়াদা বদ্ধ বলে কথা।
মালার শরীর টা ও ভালো না কেমন মাথা গুরাই দূবল লাগে খেতে ইচ্ছে হয়না খুব ঘুম পাই সেই রাতের পরে আজকে সাড়ে তিন মাস চলে মালার খুব চিন্তা হচ্ছে পিরিয়ড ও হয়নি ভয়ে মা বা কাউকে বলে নি যদি বকে!!
মালা একদিন দুপুরে খেতে নিলে মাথা গুরে পরে যাই তাকে তার মা আর জেঠি ডাক্তার এর কাছে আনছে মালার জেঠি মালাকে দেখতে পারেনা এমন ভাবনা তবে আগের মতো চোখে হারায় না।
ডাক্তার যা বললো মালা নিজের কানকে বিশ্বাস হচ্ছে না মালা ৪মাসের গর্ভবতী!!!!
মালার মা বলে দিছে সে তার এই ছোট মেয়ের বাচ্চা রাখবে না কি বয়স তার মেয়ের। তবে ডাক্তার তা ভরসা দিচ্ছে না বাচ্চা নষ্ট করলে মালা আর মা না ও হতে পারে জীবনের ঝুঁকি ও আছে সোহেল এ মা বলছে তার ছেলের অংশ সে নষ্ট হতে দিবে না নষ্ট করলে সে মালাকে মানবে না!!
কারণ ডাক্তার বলছে মালার বাচ্চা নষ্ট হলে মালা আর মা না ও হতে পারে তাই সে ভয় পাচ্ছে এই আর কি বয়স আগে তো এই বয়সে মেয়েদের ২/৩ টা বাচ্চা থাকবো আর তার ছেলে যে রাগ করে আছে তাকে সারপ্রাইজ ও দিতে পারবে।
মালার জীবনের এতো কিছু হচ্ছে মালাকে কেউ কিছু বলছে না সে কি চাই???
তবু ও সে সেই রাতের ভুলের মাশুল দিতেছে এই ভেবে চুপ।
মালার এখন ৮ মাস চলে শরীর এর অবস্থা খুব খারাপ ডাক্তার তো বলেই দিছল সিজার লাগবে আর রক্ত ও সবাই খুব ভয়ে আছে এতো কিছুর কিছুই সোহেল জানে না বা এই দেশ থেকে জানানোর প্রয়োজন মনে হয়নি।
বা সবাই সোহেল এর মার কাছে ওয়াদা বদ্ধ বলে।
মালার চিৎকার এ হাসপাতালে টেনশনে আছে ডাক্তার রা কারণ মালার পেশার হাই পেশার ঠিক না হলে সিজার করতে পারবে না ছোট মালার চিৎকার আজ জেনো সোহেল শুনেতে পাচ্ছে তার মনটা আহ বিনা কারনে অশান্ত একবার কল দিছে সবাই বলছে ঠিক আছে মালার কথা জানতে ছাইবে বলে ও ছাইনি মা কথা মনে হয়ে।
মালা একটা সুস্থ মেয়ে বাবু হয়ছে ঠিক জেনো মালা মতো ছোট বেলাতে মালা ও এমন দেখতে ছিলো নারে ছোট। মালার মা কোন কথা বলছে না মার মনো তো কু ডাক ডাকতেছে ডাক্তার এখনো বের হয়নি!!
ডাক্তার এসে খুব শান্ত ভাবে বলে মেয়ে টা নিজের জীবন দিয়ে বাচ্চা টাকে বাঁচালো মনে হয়। কি দরকার ছিলো এই বয়সে বিয়ে সবাই জেনো কথা বলার ভাষা হারিয়ে পেলছে আজ জাহানারা বেগম নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে।
হুম মালা নেই পেশা ঠিক ছিলো না ইনজেকশন এর পাওয়া তার শরীর নিতে পারেনি পারেনি সে বাচ্চা জন্ম দেওয়ার কষ্ট সহ্য করতে।
হাসপাতালেয় শেষ নিশ্বাস তেগ করেছে। বাচ্চা টাকে দেখতে ও পায়নি মালা। যাকে নিয়ে এই ছোট মনে হয়তো কতো স্বপ্ন সাজিয়েছিলো।
হলোনা তার বাচ্চা টাকে নিয়ে সোহেল এর সাথে সংসার করা।
মিলন পাটোয়ারী ও নাজমা খাতুন বেঁচে থাকার অবলম্বন হারিয়ে পেলছে। আজ ৫ দিন হলো নাজমা বেগম কে ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে রাখে। মিলন পাটোয়ারী ও আব্বাসউদ্দীন পাটোয়ারী বসার ঘরে বসে আছে। কি থেকে কি হয়ে গেলো বাচ্চা টার কি হবে???
মিলন পাটোয়ারী বলে ভাইজান আমার কারো উপরে অভিযোগ নাই সব আমার ভাগ্য ভাই সোহেল কে কিছু জানিয়েন না মেয়েটা হারিয়েছি ছেলেটাকে পারবোনা ও ২ জন আমার কাছে সব সময়ই সমান ছিলো আর বাচ্চা টাকে এই বাড়ির প্রথম বংশের অংশ হিসাবে থাকবে সে আমার মালার,অংশ আমার ছোট মালা বলে কাঁদত থাকে আজ যে কারো চোখই পানি বাদ মানে না।
কেঁটেছে ৫ বছর সোহেল এর পড়া শেষ এখানকার ভালো কোম্পানিতে জব ও হয়ছে তার অপেক্ষার এই বুজি অবসন হলো তার ছোট মালু কতো বড় না জানি হইছে।
বন্ধু গুলো কি জানি বলতে ছাই তবে বলতে পারেনা এমন একটা ভাবে কথা বলে।
সবাইকে সারপ্রাইজ দিবে বলে সোহেল না বলে আসছে দে-শ।
কলিং বেল দিতেই সোহেল এর মা দরজা খুলে সোহেল কে অবাক সাথে খুসি ও সব মিলিয়ে কান্না করে দিছে। তার কান্না শুনে বাকি রা ও সোহেল ও মাকে জরিয়ে ধরে ভিতরে এসে বসে সবাই কে সালাম দিলো কাকি কে ধরতে গেলে উনি অনেকটা পিছিয়ে জান। সোহেল কাকিকে দেখে কেমন জানি করে উঠে মনটা কি হাল হয়ছে কাকির।
সোহেল আসছে অনেক খন হয়ছে এখনো তর মালুকে দেখলোনা কই সে লজ্জাতে আসছে না বুজি নাকি অন্য কিছু।
তখন মালার মা একটা বাচ্চা মেয়েকে হাতে ধরে সোহেল এক কাছে এনে দেয় সোহেল প্রশ্ন সূচক দৃষ্টিতে তাকাই।
তখন মালার মা যা বলে সোহেল জেনো কথা বলতে ভুলে গেছে। কি বলে এই মহিলা পাগল হলো নাকি। আমার মালুর কিছু হতে পারেনা আমার এতো বছরে জমানো ভালোবাসার কিছু হতে পারেনা।
মালার মা তখন বাচ্চা টাকে সোহেল এর কোলে উঠিয়ে দিয়ে বলে নিয়ে যা এই অলক্ষীকে আমার মেয়ে কে খেয়ে পেলছে একে দেখলে আমার দম বন্ধ হয়ে আসে আমার মালা আর নেই রে সোহেল আমার মালা!!!!
তোদের ভুলের মাশুল আমার মালা জীবন নিয়ে নিলো আমি তো আমার মালাকে কতো বার বলছি মালা চুপচাপ বাচ্চা টা নষ্ট করে দে কেউ জানবে না সবাইকে বলবো মিসকেরেজ হয়ে গেছে।
মালা আমার হাত ধরে বলতো আম্মুন ও আমার সোহেল ভাইয়ুর অংশ উনি যতো দিন না আসে আমি ওকে দেখেই কাটাবো। আর তোমরা তো আছোই ওকে দেখে রাখার জন্য আমার কষকষ্ট
হবে না। বলে হাসতো।
আজ দেখ তোর অংশ ও আছে ওকে দেখার জন্য আমরা সবাই নেই শুধু আমার মালা আমার ছোট মালা টা নিজের জীবন দিয়ে এই বাচ্চা টাকে বাঁচালো তোর অংশ কে। শুধু তোর জন্য তুই বাচ্চা টাকে নিয়ে যা।
সোহেল এখনো বাচ্চা টা কোলে দুই চোখ আজ তার বন্যা ভয়ে চলছে।
খুব শান্ত ভাবে বলে আমার মালুর কবর টা কই
সোহেল এর বাবা সোহেল কে নিয়ে যাই এই বাড়ি পিছনেই দাদা-দাদী আর ফুফুর কাছে কি শান্তিতে সে ঘুমাচ্ছেন। সোহেল কে দুখে সাগরে বাসিয়ে।
সোহেল এর বাবা ছলে যাই ছোট মাসোয়ারা রাকে নিয়ে সবাই মাসো বলে ডাকে। দাদুর কোলে গিয়ে সে কি ভুবন ভুলানো হাসি দিচ্ছে।
সোহেল এখনো মালার কবরের সামনে ধারানো।
কিরে মালু খুব ভালো আছিস। কতো দিন পরে কথা বলছি তুই তো ভালোই আছিস আমায় হয়তো দেখতে ও পাচ্ছিস আমি ভালো নেই রে মালু তোকে এক নজর দেখতে ও পাচ্ছি না ৫ টা বছরের না দেখা বুজি এখন এই কালের না দেখা হয়ে থাকবে। আমি তো তোকে ভুলে যাইনি তুই ভুলে গেছিস সার্থপর এর মতো লুকিয়ে আছিস। আমি ফিরে আসছি তোর জন্য তোকে সারপ্রাইজ দিবো বলে আর তুই আমাকে সারপ্রাইজ দিলি আমি তোর সারপ্রাইজ ছায় না তোকে ছাই তুই ফিরে আয় আমার মন শুধু তোকে ছাইরে মালু। কাঁদত কাঁদত বসে পরে মালার বাবা খুব জোর করে বাসায় আনে
আজকে ৫ দিন হলো সোহেল আসছে আর ঔ দিনের পরে কারো সাথে কথা বলে না।
সোহেল এর মা আসছে সোহেল এর কাছে
তার জন্য মেয়ে দেখতে যাবে সে চায়না তার ছেলের জীবন এমন হক। সোহেল হ্যাঁ না কিছু বলেনি।
সারাদিন মাসোকে নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।
আজ সকালে পাটোয়ারী বাড়িতে কান্নার রোল।
সোহেল নেই!!!
হুম সোহেল খুব সুন্দর একটা চিঠি লেখে মাসো কে নিয়ে চলে গেছে আর বলছে সে আর ফিরবে না।
তার মালুর সাথে এতো কিছু হলো তাকে যখন বলেনি তার মালুকে শেষ দেখা ও দেখতে দিলোনা কেউ এমন সাথর্পরদের সাথে সে থাকতে পারবেনা আর মালুর শেষ উপহার সে অবহেলা ভোগ করতে দিবে না তাই তারা চলে গেছে।
তাকে জেনো সবাই মাফ করে।
আজ ১৮ বছর পর।
সোহেল এর রাজকন্যার বিয়ে হলো কিছু খন আগে। আজ সোহেল মালার একটা ছবি সাথে কথা বলছে যেটা সে এই ২৩ বছর ধরে করে.
জানিস মালু আজ আমাদের মাসোর বিয়ে হলো কি সুন্দর লাগছিলো মেয়েটা খুব কেঁদেছে তবে খুব ভালো ছেলে পরিবার দেখে বিয়ে দিলামরে। পরে আল্লাহ ভরসা।
জানিস আজ ও তোকে ভুলিনি।
এই কষ্ট নিয়ে মাসো কে নিয়ে একা বেঁচে আছি।
এই কষ্ট আমার সেই রাতে তোকে ড্রিংক করতে দেওয়া সেই রাতে তোর সাথে থাকা তোকে সব ঠিক করে দিবো বলে ও না করতে পার।
আমার #ভুলের_মাশুল!!!!!!!!!!!
আমি মনে হয় তোর কাছে খুব তারাতাড়ি আসবোরে আর একা থাকতে পারছিনারে #মালু!!!!
_সমাপ্ত””””””

Tags: , ,

Comments are closed here.